দেশব্যাপী আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে উপজেলা ও থানা আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণ-এর দ্বিতীয় ধাপের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে একযোগে ৬৪টি জেলা এবং ঢাকা মহানগরীর ৪টি জোনে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই ধাপে মোট ৭,৯৩০ জন প্রশিক্ষণার্থী স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিচ্ছেন।
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এই প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য হলো উপজেলা ও থানা পর্যায়ের আনসার বাহিনীকে আরও সুসংগঠিত করা এবং দেশরক্ষা ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা জোরদার করা। বিশেষ করে, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা ও যেকোনো প্রয়োজনে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আনসার সদস্যদের প্রস্তুত করা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আনসার সদস্যদের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে শেখানো হচ্ছে, যাতে তারা সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
এছাড়াও, তরুণ প্রজন্মকে নীতি-নৈতিকতা, মূল্যবোধ এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে সুশৃঙ্খল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা এই প্রশিক্ষণের অন্যতম উদ্দেশ্য।
অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণার্থীরা হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ ছাড়াও অতিথি বক্তাদের মূল্যবান দিকনির্দেশনামূলক সেশনে অংশ নিচ্ছেন। প্রশিক্ষণের দৈনন্দিন কার্যক্রমে পিটি, প্যারেড, ড্রিল, ক্লাস, অস্ত্রের রক্ষণাবেক্ষণ ও ফায়ারিংসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত আছে।
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী মোট ৮টি ধাপে ৫২,১৮৩ জন প্রশিক্ষণার্থীকে পর্যায়ক্রমে এই মৌলিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এই প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য হলো উপজেলা ও থানা পর্যায়ের আনসার বাহিনীকে আরও সুসংগঠিত করা এবং দেশরক্ষা ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা জোরদার করা। বিশেষ করে, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা ও যেকোনো প্রয়োজনে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আনসার সদস্যদের প্রস্তুত করা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আনসার সদস্যদের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে শেখানো হচ্ছে, যাতে তারা সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
এছাড়াও, তরুণ প্রজন্মকে নীতি-নৈতিকতা, মূল্যবোধ এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে সুশৃঙ্খল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা এই প্রশিক্ষণের অন্যতম উদ্দেশ্য।
অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণার্থীরা হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ ছাড়াও অতিথি বক্তাদের মূল্যবান দিকনির্দেশনামূলক সেশনে অংশ নিচ্ছেন। প্রশিক্ষণের দৈনন্দিন কার্যক্রমে পিটি, প্যারেড, ড্রিল, ক্লাস, অস্ত্রের রক্ষণাবেক্ষণ ও ফায়ারিংসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত আছে।
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী মোট ৮টি ধাপে ৫২,১৮৩ জন প্রশিক্ষণার্থীকে পর্যায়ক্রমে এই মৌলিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।